معلومات المواد باللغة العربية

আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া - ভিডিও

আইটেম সংখ্যা: 152

  • বাংলা

    উক্ত ভিডিওটি আল্লাহ তা‘আলার নাম ও গুণাবলীর ওপর ঈমান আনা সম্পর্কে। এতে আল্লাহ তা‘আলার নাম ও গুণাবলীর অর্থ-বিশ্লেষণ, কুরআন-সুন্নাহয় বর্ণিত আল্লাহ তা‘আলার নাম ও গুণাবলীর মাঝে কোনো প্রকার পরবির্তন-পরিবর্ধন, বিকৃতি, অস্বীকৃতি, উপমা ও সাদৃশ্যবিধান ছাড়াই ঈমান আনার কথা এবং এ বিষয়ে কুরআনের বিভিন্ন আয়াত উল্লেখ করা হয়েছে। যেমন, আল্লাহ বলেন ১. “আল্লাহর অনেক সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে। সুতরাং তোমরা সে নাম ধরে তাঁকে ডাক আর তাদেরকে বর্জন কর যারা আল্লাহ তা’আলার নামসমূহকে অস্বীকার করে।” ২. “আসমান-জমিনে সর্বোচ্ছ গুণাবলীর দৃষ্টান্ত তাঁরই।” ইত্যাদি।

  • বাংলা

    উক্ত ভিডিও বক্তব্যটিতে আল্লাহর পথে আহ্বানের গুরুত্ব ও ফযীলতের কথা আলোচনা করা হয়েছে। কুরআন-হাদীস ও যুক্তির নিরিখে দাওয়াতের প্রয়োজনিয়তা, দায়ী ইলাল্লাহর দায়িত্ব, দাওয়াতের পদ্বতি এবং আল্লাহর পথে আহবানের ফযীলত উপস্থাপন করা হয়েছে। সেই সাথে সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজে বাধা প্রধানের স্তরসমূহ বিষদভাবে বর্ণনা করা হয়েছে।

  • বাংলা

    অত্র ভিডিও বক্তব্যটিতে কবর যিয়ারতের শরী‘আত সম্মত এবং শরী‘আত বিরোধী পন্থা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। কুরআন ও হাদীসের উদ্ধৃতি দিয়ে শরী‘আত সম্মত পন্থায় কীভাবে কবর যিয়ারত করতে হয় এবং কোনো উপায়ে কবর যিয়ারত শরী‘আত অনুমোদন করে না তা বলা হয়েছে কখনো কখনো কবর যিয়ারত একজন বান্দাকে কীভাবে একদম মুশরিক বানিয়ে ফেলে তাও ব্যাখ্যা করা হয়েছে।

  • বাংলা

    উক্ত ধারাবাহিক ভিডিও বক্তব্যটিতে বিদ‘আতের অর্থ, সংজ্ঞা ও বিভিন্ন আঙ্গিকে এর প্রকারভেদ উল্লেখ করে বিদ‘আতের ভয়াবহতা তুলে ধরা হয়েছে। বিষেশত আকীদাগত বিদ‘আত, আমলগত বিদ‘আত, সময়গত বিদ‘আত, সংখ্যাগত বিদ‘আত, স্থানগত বিদ‘আত, পদ্ধতিগত বিদ‘আত এর কথা উল্লেখ করে এর চূড়ান্ত পরিণতি জাহান্নাম থেকে বাচার জন্য সকলকে সতর্ক করা হয়েছে।

  • বাংলা

    উক্ত ভিডিওটিতে একজন মুমিনের জন্য আমাদের রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে নিজের সবকিছুর চেয়ে বেশি ভালোবাসা, ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ হিসেবে জীবনের সকল ক্ষেত্রে তাঁর আনুগত্য করা, অন্যান্য নবী-রাসূলগণকেও ভালোবাসা, ভালোবাসার ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি না করা এবং কোনো নবী-রাসূলের সম্মানহানিও না করা ইত্যাদি বিষয়ে পবিত্র কুরআন ও হাদীসের আলোকে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

  • বাংলা

    উক্ত ভিডিওটিতে ঈমানের ছয়টি রুকনের সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে। যথা: ১. তাওহীদ (উলুহিয়্যাত, রবুবিয়্যাত এবং নাম ও গুণাবলীতে আল্লাহর একত্ববাদে বিশ্বাস করা)। ২. ফিরিশতাদের প্রতি ঈমান। ৩. আসমানী কিতাবসমূহের প্রতি ঈমান। ৪. নবী-রাসূলগণের প্রতি ঈমান। ৫. আখিরাতের প্রতি ঈমান। ৬. তাকদীরের ভালো-মন্দের প্রতি ঈমান।

  • বাংলা

    অত্র ভিডিওটিতে সবচেয়ে বড় ও অন্যতম কবীরা গুনাহ তথা শির্কের অর্থ ও পরিচয়, প্রকারভেদ, কিছু দৃষ্টান্ত, ভয়াবহ পরিণতি এবং এ সংক্রান্ত অনেকগুলো আয়াত ও হাদীস উল্লেখ করা হয়েছে। যেমন, আল্লাহ বলেন, ১. “নিশ্চয়ই আল্লাহ তা‘আলা শির্কের গুনাহ ক্ষমা করবেন না। এছাড়া অন্য সকল গুনাহ যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করে দেবেন।” ২. তুমি আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে ডেকো না যে তোমার উপকারও করতে পারবে না এবং ক্ষতিও করতে পারবে না ” ৩. “(হে রাসূল!) আপনিও যদি শির্ক করেন আপনার সকল আমলগুলোও ধ্বংস করে দেওয়া হবে।” ইত্যাদি।

  • বাংলা

    অত্র ভিডিওটি কুরআন-সুন্নাহর আলোকে কালেমা তথা لا إله إلا الله -এর সঠিক অর্থ ও তার শর্ত বা দাবীসমূহ সম্পর্কে। কালেমার শর্ত বা দাবীসমূহ হচ্ছে: ১. কালেমার সঠিক অর্থের জ্ঞান লাভ করা। ২. এর ওপর ইয়াকীন বা দৃঢ়বিশ্বাস রাখা। ৩. সত্যবাদিতা (অর্থ্যাৎ এ কালিমাকে সত্য হিসাবে গ্রহণ করা) ৪. একনিষ্ঠতা (অর্থ্যাৎ এ কালিমার মাধ্যমে আল্লাহকে একনিষ্ঠ ভাবে মেনে নেওয়া) ৫. কালেমার অর্থের প্রতি পূর্ণ ভালোবাসা রাখা। ৬. কালেমার অর্থকে কবুল করা বা মেনে নেওয়া। ৭. আনুগত্য বা এ কালেমার ব্যাখ্যা অনুযায়ী আমল করা। ৮. তাগুতকে অস্বীকার করা।

  • বাংলা

    উক্ত ভিডিওটিতে কুরআন-সুন্নাহর আলোকে ইবাদত কবুলের শর্তসমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। অমুসলিমদের জন্য ইবাদাত কবুলের প্রথম শর্ত হচ্ছে ঈমান গ্রহণ করা। আর ঈমানদারদের জন্য ইবাদত কবুলের পূর্বশর্ত দু’টি। যেমন, ১. ইখলাসের সাথে একমাত্র আল্লাহরই সন্তুষ্টির জন্য ইবাদত করা। ২. রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অনুকরণ ও অনুসরণে ইবাদত করা।

  • বাংলা

    অত্র ভিডিও বক্তব্যটিতে আল্লাহর উলূহিয়্যাত তথা আল্লাহই একমাত্র ইলাহ হওয়ার ব্যাপারে ঈমান আনা, ইলাহ বা মা‘বূদ ও উলূহিয়্যাত শব্দের বিশ্লেষণ, পৃথিবীতে শির্কের উৎপত্তির ইতিহাস, শির্কের ভয়াবহ পরিণতি এবং এ বিষয়ে কুরআনের বিভিন্ন আয়াত ও অনেকগুলো হাদীস পেশ করা হয়েছে। যেমন, আল্লাহ তা‘আলা বলেন, “আসমান এবং জমিনে যদি আল্লাহ ব্যাতীত অন্য কোনো ইলাহ থাকত তাহলে আসমান-জমিন ধ্বংস হয়ে যেত।” রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “যখন কিছু চাইতে হয় আল্লাহর কাছেই চাও, সাহায্য প্রার্থনা করবে তো তাঁর কাছেই কর।” ইত্যাদি।

  • বাংলা

    অত্র ভিডিও বক্তব্যটি আল্লাহ তা‘আলার রবুবিয়্যত তথা প্রভুত্বের একত্ববাদে বিশ্বাস স্থাপন সম্পর্কে। এখানে তাওহীদের প্রকারভেদ, রব ও রবুবিয়্যাত শব্দের বিশ্লেষণ, আসমান-জমিন, গাছ-পালা, তরু-লতা, চন্দ্র-সূর্য, গ্রহ-নক্ষত্র সবকিছুর একমাত্র প্রতিপালক এবং ভালো-মন্দ, লাভ-ক্ষতি, সুখ-দুঃখ, কান্না-হাসি সবকিছুর একচ্ছত্র মালিক মহান আল্লাহ তা‘আলা হওয়ার ব্যাপারে পবিত্র কুরআন ও হাদীসের নিরিখে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

  • বাংলা

    বিদ‘আতের সংজ্ঞা, নিষিদ্ধ বিদ‘আতের মূলনীতি ৩টি, বিধিবদ্ধ ধারা বা বিদ‘আত চেনার মূলনীতিসমূহ। ১। অত্যাধিক দুর্বল, মিথ্যা, জাল ও জয়িফ বক্তব্যের ভিত্তিতে যে ইবাদত করা হয়। ২। যে সকল ইবাদত মনগড়া, মতামত, খেয়াল খুশির ভিত্তি করে রচিত হয়। ৩। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে আমল ও ইবাদত থেকে বিরত ছিলেন (ইচ্ছা করেই করেন নি)। ৪। সালফে সালেহীনের পুরোভাগেই আছেন সাহাবীগণ, তাবে‘ঈগণ, তাবে-তবে‘ঈগণ। এ তিন প্রজন্মের লোকেরা যে কাজগুলো ছেড়ে দিয়েছেন সেটা অনুসরনীয় নয়।

  • বাংলা

    তাওহীদ কী? তাওহীদের সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ ও তাওহীদ সংক্রান্ত ব্যাখ্যা। ইবাদতে তাওহীদ সংক্রান্ত আলোচনা। পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় ও গুরুত্বপূর্ণ দু’টি বিষয় আল্লাহ তা‘আলা মানুষকে দিয়েছে। ঈমান ও ঈমানদারদের প্রাপ্তি। কুরআনে ঈমানের রুকন বর্ণিত হয়েছে ৫টি। ঈমানের গুরুত্বপূর্ণ রুকন ও মূল বিষয় হলো তাওহীদ। এ ছাড়াও তাওহীদ সংক্রান্ত বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে উক্ত ভিডিও ফাইলটিতে।

  • বাংলা

    যেখানে ইমামগণ রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর অনুসরণ করেছেন সেখানে আমরা ঈমামদের নাম দিয়ে অনুসরণ করে বিভক্ত হচ্ছি। ইমামদের অবস্থান কখনো সুন্নাহর বাইরে ছিল না। আল্লাহ কসম করে বলছেন আমরা ততক্ষণ ঈমানদার নই যতক্ষণ না আমরা পারস্পরিক বিরোধের সমাধান রাসুলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মাধ্যমে করা হবে।এখানে কোনো ব্যক্তি, দল এর কথা প্রাধান্য পাবে না। ভালো বিদ‘আত এবং খারাপ বিদ‘আত বলতে কিছুই নেই। সব বিদ‘আতই পথভ্রষ্টতা। সকল মত পথ পরিহার করে একমাত্র সুন্নাহকে আকড়ে ধরে থাকতে হবে। ঈমামগণ উনাদের অন্ধভাবে অনুসরণ করতে নিষেধ করেছেন।

  • বাংলা

    ‘ইসলামী শিক্ষার গুরুত্ব’ শীর্ষক আলোচ্য ভিডিও লেকচারটিতে সম্মানিত আলোচক ড. মুহাম্মাদ মানজুরে ইলাহী, ইসলামী শিক্ষার গুরুত্ব ও আমাদের করণীয় কী তা বিস্তারিত তুলে ধরেছেন। ইসলামী শিক্ষা বলতে মূলতঃ কুরআন-সুন্নাহর শিক্ষাকেই বুঝানো হয়, আর এ শিক্ষার চূড়ান্ত উদ্দেশ্য দুনিয়া ও আখিরাতের সর্বেসর্বা আল্লাহর পরিচয় লাভ করা। আল্লাহর পরিচয় এবং তাঁর কাছে জবাবদিহিতার ভয় তথা তাকওয়াই পারে মানুষকে প্রকৃত মানুষ বানাতে। একজন মুত্তাকী বা আল্লাহভীরু ব্যক্তি লোকসমাজে শিক্ষিত বা অশিক্ষিত যা-ই গণ্য হোন না কেন, তার হাতে কেউ অনিষ্টের শিকার হবে না। তিনি যে দিকেই যাবেন শুধু আলোই ছড়াবেন। সম্মানিত আলোচক আরো উল্লেখ করেন, ইসলামের আনীত আকীদা, মূল্যবোধ ও শিক্ষাদান পদ্ধতির জন্য দুনিয়া ও আখিরাতের জীবনের প্রতিটি পর্যায়ের জন্য সব দিক থেকে মুসলিমকে পরিপূর্ণরূপে গড়ে তোলা অনিবার্য।

  • বাংলা

    “সালাত নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা” শীর্ষক আলোচ্য ভিডিও লেকচারটিতে সম্মানিত আলোচক প্রফেসর ড. খন্দকার আ.ন.ম আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর সালাতের তাৎপর্য ও গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। সালাত আল্লাহর নিকট সবচেয়ে প্রিয় আমল ও তাঁর নৈকট্য লাভের ও মর্যাদা বৃদ্ধির কারণ। আল্লাহ তা‘আলা মানুষ ও জিন্ন উভয় জাতিকে তাঁর ইবাদতের জন্য সৃষ্টি করেছেন। সালাত এমন এক ইবাদত যা সারা বছর দৈনিক পাঁচবার আদায় করতে হয়, মৃত্যু ছাড়া আর কোনো অবস্থাতেই তা মাফ হয় না এমনকি মৃত্যুশয্যাতেও সালাত হতে বিরত থাকার কোনো বিধান নেই। আর সালাত বাস্তবায়িত হয় তার বিধানাবলী তথা রুকন ও ওয়াজিবসমূহ শিক্ষা, সালাতে একাগ্রতা ও পবিত্রতা অর্জনের মাধ্যমেই।

  • বাংলা

    ইসলামে ইখলাসের প্রতি যথেষ্ট গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তাই আমরা ইখলাসের (নিষ্ঠার) সাথে ইবাদত করি। কেননা প্রত্যেক আমলের ফলাফল নিয়্যতের ওপর নির্ভরশীল। বিশুদ্ধ নিয়ত ছাড়া আমল গৃহীত হয় না। মুমিন ব্যক্তি তার আমল অনুযায়ী সাওয়াব পেয়ে থাকেন। যার আমল একমাত্র আল্লাহর জন্য হবে, তার আমলই কবুল হবে। যে ব্যক্তি লোক দেখানো আমল করবে, তার আমল কবুল হবে না। আলোচ্য “ইখলাস” শীর্ষক ভিডিওটিতে, ইখলাসের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীতা সম্পর্কিত মূল্যবান বক্তব্য পেশ করেছেন সম্মানিত আলোচক ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া।

  • বাংলা

    আলোচ্য ভিডিও লেকচারটিতে সম্মানিত আলোচক উল্লেখ করেন যে, আদম আলাইহিস সালামের পর পৃথিবীতে বেশ কয়েকজন ভালো মানুষ ছিলেন। এর মধ্যে পাঁচজন ব্যক্তি ছিলেন যাদেরকে সবাই তাদের ভালোবাসতো। তাদের মৃত্যুর পর শয়তানের প্ররোচনায় প্রথমে তাদের চিত্র অংকন, অতঃপর পাথর খোদাই করে তাদের মূর্তি বানিয়ে তাদের পূজা শুরু করলো। তখন আল্লাহ তা‘আলা নূহ আলাইহিস সালামকে পাঠালেন। নূহ আলাইহিস সালাম তাদেরকে মূর্তি পূজা করতে নিষেধ করলেন, তার কথা শুনে ধনী ব্যক্তিবর্গ তাকে চুপ করতে বললেন, কিন্তু দরিদ্র দুর্বল লোকেরা তাঁর প্রতি ঈমান আনল। তিনি ৯৫০ বছর মানুষকে আল্লাহর পথে ডেকেছেন। কিন্তু অধিকাংশই আল্লাহর প্রতি ঈমান আনে নি। তখন আল্লাহ তা‘আলা তাকে একটা নৌকা বানাতে নির্দেশ দিলেন, যা দেকে তার কাওমের লোকেরা উপহাস করছিল। নূহ আলাইহিস সালাম তার সাথীদের নিয়ে নৌকায় উঠলেন, বাকি যারা ছিল সবাই মহা প্লাবনে ডুবে মারা গেলেন।

  • বাংলা

    আলোচ্য ভিডিওটিতে সম্মানিত আলোচক উল্লেখ করেন, আদম আলাইহিস সালাম ছিলেন প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী। আল্লাহ তা‘আলা মাটি দিয়ে তাকে সৃষ্টি করেছেন এবং তার (আদম) থেকে সকল মানুষকে সৃষ্টি করেছেন, আর বিবি হাওয়া আলাইহাস সালামকে সৃষ্টি করেছেন তার (আদম) পাঁজর থেকে। অতঃপর তাদেরকে প্রবেশ করালেন জান্নাতে এবং তাদেরকে বললেন যা ইচ্ছা খেতে পারো, কিন্তু ঐ গাছটির নিকটেও যেও না। কিন্তু শয়তান তাদেরকে বিভ্রান্ত করলো, ফলে তারা আল্লাহর নিষেধ উপেক্ষা করে ঐ গাছের ফল ভক্ষন করলেন। আল্লাহর আদেশ অমান্য করার কারণে তিনি তাদেরকে জান্নাত থেকে বের করে দিলেন। তারা পৃথিবীতে আগমন করলেন। অতঃপর আদম আলাইহিস সালাম আল্লাহর কাছ থেকে কিছু শিখে নিলেন এবং তা আমল করলেন। ফলে আল্লাহ তাদের ক্ষমা দিলেন। এরপর থেকে তাদের থেকে একের পর এক সন্তান আসল। পৃথিবীতে সকল মানুষ তার সন্তান। তাই মানুষকে বলা হয় বনী আদম।

  • বাংলা

    আলোচ্য ভিডিও লেকচারটিতে সম্মানিত আলোচক উল্লেখ করেন, মানবী জীবনে প্রথম কাজ হচ্ছে, তাওহীদ প্রতিষ্ঠা করা, তারপর আল্লাহর বিধানের কাছে আত্মসমর্পন এবং নিজের চারিত্রিক উৎকর্ষ সাধন। কিন্তু তাওহিদ প্রতিষ্ঠা করতে হলে তিনটি কাজ অবশ্যই করতে হবে: জীবনের সমস্ত কর্মকাণ্ড একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য করতে হবে, নিজের নফসের যাতে কোনো অংশ থাকবে না, আল্লাহর নাম এবং গুণ আল্লাহর জন্য স্বীকার করে নিতে হবে, আল্লাহকে তাঁর নাম এবং গুণ দিয়ে তাকে ডাকতে হবে। তারপর ঈমানের মতো করে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে পরিপূর্ণভাবে ইসলামকে অনুসরণ করা। তারপর নিজেরে চরিত্রে সংশোধনী আনয়ন করা।