সৎকর্ম ও আনুগত্যের ফযিলত এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট বিষয়াদি

লেখক বলেছেন: বান্দার ওপর আল্লাহর অশেষ মেহেরবানী যে, তিনি কতক সহজ আমল দান করেছেন, যার সওয়াব কিয়ামুল লাইলের সমান। যার থেকে কিয়ামুল লাইল ছুটে যায় অথবা কিয়ামুল লাইল যার পক্ষে কষ্টকর, সে যেন কোন অবস্থায় এসব আমল ত্যাগ না করে।

এ নিবন্ধে মোবাইলের নেতিবাচক ব্যবহার, এর বিধান এবং তার প্রতিকার সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।

কিভাবে আমাদের হজটি মাবরূর হবে তা পয়েন্টভিত্তিক আলোচনা করা হয়েছে।

এ দীর্ঘ নিবন্ধে কুরআন-হাদীসের আলোকে রমযান মাসের তাৎপর্য ও গুরুত্ব এবং এতে আমাদের করণীয় সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করা হয়েছে।

আমাদের পূর্ব পুরুষগণ জানতেন, রমযান হচ্ছে কর্ম, জিহাদ ও আমলের মাস, ঘুম-কর্মহীনতা কিংবা অলসতার মাস নয়। তারা জানতেন আল্লাহর জমিনে তার প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ইবাদত, তাহাজ্জুদ ও জিহাদের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই। কিন্তু পরবর্তী যুগে আমরা এ রমযানকে ছুটি, অবসর ও অলসতার মাসে পরিণত করেছি। আমাদের অনেকে এ মাসের রাতে জাগ্রত থাকে আর দিনের অধিকাংশ সময় ঘুমায়, যা কখনোই সমীচীন নয়। এ মাসে বহু যুদ্ধ সংগঠিত হয় ও মুসলিমগণ তাতে বিজয় লাভ করেন। বক্ষ্যমান নিবন্ধে সম্মানিত লেখক এসব বিষয় নিয়ে সার্থক আলোচনার প্রয়াস পেয়েছেন।

এ নিবন্ধে কুরআনুল কারীম ও সহীহ হাদীসের আলোকে মুসলিম ভাইয়ের ওপর অন্য মুসলিমের হকসমূহ তুলে ধরা হয়েছে।

এই নিবন্ধে কুরআন-সুন্নাহর আলোকে আত্মীয়তা-সম্পর্ক রক্ষা এবং আত্মীয়দের হক আদায় করার গুরুত্ব ও মর্যাদা তুলে ধরা হয়েছে।

একটি সুখপাঠ্য প্রবন্ধ। এতে স্থান পেয়েছে কল্যাণ ও তাকওয়ার ক্ষেত্রে পরস্পরে সহযোগিতা করার গুরুত্ব ও আবশ্যকতা, কল্যাণ ও তাকওয়ার ক্ষেত্রে পরস্পরে সহযোগিতা করার বিভিন্ন দিক এবং যেসব ক্ষেত্রে সহযোগিতার হাত বাড়ানো নিষিদ্ধ তার আলোচনা।

ঈমানদার ব্যক্তিরাই প্রকৃত প্রগতিশীল;কেননা মুমিন ব্যক্তি এমন কিছু গুণ ও বৈশিষ্ট্যে সিদ্ধ থাকে যা তাকে প্রকৃত অর্থেই প্রগতিশীল না করে পারে না। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে ইসলামের দৃষ্টিতে প্রগতিশীলতার সংজ্ঞা ও একজন মুমিন কিভাবে প্রগতিশীল হতে পারে তা নিয়েই আলোচনা পেশ করা হয়েছে।

বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে নেক আমলের প্রতি যত্ন, সর্বাবস্থায় নেক আমল ধরে রাখার গুরুত্ব ও আবশ্যকতা কুরআন-সুন্নাহর আলোকে তুলে ধরা হয়েছে। প্রবন্ধে সন্নিবেশিত প্রতিটি আয়াত ও হাদীসে-থাকা আহকাম ও মাসায়েলগুলোও সংক্ষিপ্তাকারে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে।

সৎ কাজ সম্পাদনে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ জরুরি। এক্ষেত্রে অন্যদেরকে অতিক্রম করে সর্বাগ্রে চলার নীতি অবলম্বন করা উচিত। সৎ কাজ সম্পাদনের ক্ষেত্রে অলসতা, দায়িত্বহীনতা, বিলম্বকরণ ইত্যাদি কোনো মুমিনের চরিত্রের অংশ হতে পারে না। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে এ বিষয়গুলোর প্রতি আলোকপাত করা হয়েছে।

মসজিদ হবে সব কল্যাণের স্রোতস্বিনী: মসজিবিষয়ক একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রবন্ধ। মসজদের মিশন, দাওয়াত, তারবিয়ত ও কল্যাণমূলক যেসব কার্যক্রমের ক্ষেত্রে, একটি আদর্শ মসজিদকে যেভাবে ভূমিকা পালন করতে হবে তারই একটা রূপরেখা টানার চেষ্টা করা হয়েছে বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে।

এ প্রবন্ধে লিখক সদকা, যাকাত ও দান করার বিষয়টি আল-কুরআন, সুন্নাহর আলোকে তুলে ধরেছেন। সদকার বহুবিধ বিষয় তিনি দলীলের আলোকে বর্ণনা করেছেন।

আত্মমর্যাদাবোধ হারিয়ে ফেলা মুনাফিকের আলামত। একজন মুনাফিক এ গুণটি হারানোর কারণে অশালীন কাজ-কর্ম, যিনা ও অশ্লীলতা ছড়ানো পছন্দ করে। প্রবন্ধে বিষয় সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে।

সত্যবাদিতার গুরুত্ব, ব্যক্তিক ও সামাজিক জীবনে সত্যবাদী হওয়ার প্রয়োজনীয়তা, সত্যবাদী হওয়ার পথ ও পদ্ধতি, ইত্যাদিকে ঘিরেই আলোচনা আবর্তিত হয়েছে বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে।

এ প্রবন্ধে লিখক আল-কুরআন ও সুন্নাহের দৃষ্টিতে আলোচনা করেছেন যে, বর্তমান সমাজে মুসলিমদেরকে বিনয় ও সৌন্দর্যের প্রকাশ ঘটাতে হবে।

একজন হজযাত্রীর জন্য তার হজের সফরে, হজের আনুষ্ঠানিকতা সুন্দরভাবে সম্পন্ন করতে কী কী করা উচিত? তার কতিপয় দিক-নির্দেশনা রয়েছে আলোচ্য এ প্রবন্ধে। সাথে সাথে হজের সফরের সাথে আখেরাতের সফরের তুলনামূলক আলোচনা রয়েছে।

শুধু রমযানে নয় বরং মুমিনের উচিৎ সকল মাসেই আল্লাহর ইবাদত-আরাধনায় নিজেকে ব্যস্ত রাখা। কেননা আল্লাহ তা‘আলা শুধু রমযানের নন বরং সকল মাসেরই রব। তাই শুধু রমযান মাসকে ইবাদতের জন্য সুনির্দিষ্ট করা বোকামী বৈ অন্য কিছু নয়। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে এ বিষয়টিরই আলোচনা স্থান পেয়েছে।

শুধু রমজানে নয়, বরং মুমিনের উচিত সকল মাসেই আল্লাহর ইবাদত-আরাধনায় নিজেকে ব্যস্ত রাখা। কেননা আল্লাহ তাআলা শুধু রমজানের নন বরং সকল মাসেরই রব। তাই শুধু রমজান মাসকে ইবাদতের জন্য সুনির্দিষ্ট করা বোকামী বৈ অন্য কিছু নয়। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে এ বিষয়টিরই আলোচনা স্থান পেয়েছে।

মাহে রমজানে সালাফে সালেহীনদের আমল চর্চার রূপ-আকৃতি কেমন ছিল, মাহে রমজানে তাদের ইমান ও তাকওয়া চর্চার ধরন-ধারণ কেমন ছিল। আমল কবুল হওয়ার আলামত কি এবং কিভাবে মাহে রমজানকে বিদায় জানানো উচিত হবে এসব বিষয় নিয়েই সাজানো হয়েছে বর্তমান প্রবন্ধটি। রোজাদার মাত্রই উপকৃত হবেন বলে বিশ্বাস।