সৎকর্ম ও আনুগত্যের ফযিলত এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট বিষয়াদি

প্রত্যেক ঈমানদারের অবশ্য কর্তব্য হচ্ছে আল্লাহর ওলী হওয়ার চেষ্টা করা। আর মুমিনকে যে সব আমল আল্লাহর নৈকট্য লাভে সহায়তা করে তন্মধ্যে আল্লাহর রাসূলের মুখ নিঃসৃত যিকিরসমূহ অন্যতম। কিন্তু এ ব্যাপারে মানুষের মধ্যে বিভিন্ন পন্থার অনুসরণ লক্ষ্য করা যায়। তারা প্রায়শই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের শিখানো ও প্রদর্শিত নিয়মে যিকির না করে নিজেদের ইচ্ছেমত যিকির করে থাকে। অথচ নবীর আদর্শ মোতাবেক না হলে তা কখনো গ্রহণযোগ্য বলে বিবেচিত হবে না। তাই গ্রন্থকার এখানে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে প্রমাণিত সহীহ হাদীস থেকে যিকির ও ওযীফাসমূহ একত্র করেছেন; যাতে বিদ‘আতী যিকির পরিত্যাগ করে মানুষ এগুলো গ্রহণ করতে পারে।

এ ছোট্ট পুস্তিকায় লিখক রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাহাবীদের সুন্দর ঈমান, চারিত্রিক বৈশিষ্ট ও গুণাবলী তুলে ধরেছেন। তাদের ব্যাপারে সমালোচকদের সমালোচনা যে মোটেই শুদ্ধ নয় তা কুরআন ও সহীহ হাদীসের দলীলের ভিত্তিতে প্রমাণ করেছেন।

প্রতিবেশীর হক, প্রতিবেশী কারা, প্রতিবেশীদের বিষয়ে ইসলাম কি বলে, ইত্যাদি বিষয়গুলো নিয়ে এ প্রবন্ধে আলোচনা করা হয়েছে।

এ ভিডিওতে ফরয সালাতের ফজিলত, যেমন পাঁচ ওয়াক্ত সালাত তার মধ্যবর্তী সময়ের জন্য কাফফারা স্বরূপ; পাঁচ ওয়াক্ত সালাত চলমান নহরের মত, যাতে দিনে পাঁচ বার গোসল করলে শরীরে কোনো ময়লা থাকে না এবং সালাত ত্যাগকারীর শাস্তির বর্ণনাও স্থান পেয়েছে এতে।

এ বইতে কুরআন থেকে কিভাবে উপকার নেয়া যাবে সে বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে এবং বলা হয়েছে কুরআন কখন পাঠকের পক্ষে যাবে এখন বিপক্ষে যাবে।

বইটিতে কুরআন ও সহীহ সুন্নাহে বর্ণিত দুআ ও যিকরসমূহ সংকলন করা হয়েছে। বাংলাভাষায় সংশ্লিষ্ট অনেক গ্রন্থে যঈফ ও জাল দুআর ছড়াছড়ি লক্ষ্য করে লেখক এ সংকলনের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন। পাঠকদের সুবিধার্থে তিনি দুআ ও যিকরের অর্থের পাশাপাশি উচ্চারণও লিখে দিয়েছেন তবে জায়েয না থাকায় কেবল কুরআনের আয়াতসমূহের উচ্চারণ দেয়া হয়নি।

এটি অন্তরের আমলসমূহ হতে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ আমল ইখলাস সম্পর্কে একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ। লেখক কোরআন ও হাদিসে ইখলাস বিষয়ে যে সব দিক নির্দেশনা রয়েছে, সেগুলো এ গ্রন্থটিতে আলোচনা করেছেন এবং একই সাথে ইখলাসের উপকারিতা, ফলাফল ও ইখলাস না থাকার ক্ষতিসমূহ আলোচনা করেছেন।

মসজিদ বিষয়ে এটি একটি সংক্ষিপ্ত ও গুরুত্বপূর্ণ পুস্তিকা, যাতে দলীল প্রমাণ সহকারে মসজিদের অর্থ, মসজিদ বানানোর ফযিলত, মসজিদের বিধান, মর্যাদা ও মসজিদে গমনের সাওয়াব ইত্যাদি আলোচনা করা হয়েছে। এ ছাড়াও এখানে মসজিদের আদব, মসজিদের বিধান, মসজিদের মধ্যে তা’লীমের হালাকা কায়েম করার ফযিলত ইত্যাদি দলীল প্রমাণ সহকারে আলোচনা করা হয়েছে।

গ্রন্থকার এ গ্রন্থে সহীহ হাদীস দ্বারা যে সকল আমালে সালেহ এর ফযীলত সাব্যস্ত হয়েছে তা আলোচনা করেছেন। এটি একটি অনবদ্য গ্রন্থ।

লেখক বলেছেন: ‘আমরা এ কিতাবে দ্বীনদারির সংজ্ঞা, হাকীকত, উপকারিতা ও ফলাফল ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করব। সাথে সাথে এখানে থাকবে কিভাবে আমরা দ্বীনদারি অর্জন করতে পারি তার আলোচনা, মুত্তাকী ও পরহেজগার হিসাবে আমরা নিজেকে কিভাবে গড়ে তুলতে পারি তার আলোচনা।

সত্য কল্যাণের পথে নিয়ে যায়: ভিডিওটিতে সংক্ষেপে সত্য কথা বলা ও সত্যবাদিতার গুরুত্ব সম্পর্কে কুরআন ও সুন্নাহ্‌র আলোকে আলোকপাত করা হয়েছে।

পিতা-মাতার হক: ভিডিওটিতে পিতামাতার হক ও তাদের প্রতি সদ্ব্যবহারের গুরুত্ব কুরআন ও সুন্নাহ্‌র আলোকে তুলে ধরা হয়েছে।

কীভাবে আপনি জান্নাত লাভ করবেন? প্রবন্ধটিতে কিভাবে জান্নাতে যাওয়া যাবে তা বিবৃত হয়েছে। আল্লাহ তা‘আলা কুরআনুল কারীমে জান্নাতে যাওয়ার অনেক পথ ও পন্থা বাতলে দিয়েছেন, অনুরূপভাবে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামও তাঁর হাদীসে জান্নাতে যাওয়ার পথ দেখিয়ে দিয়েছেন, এ গ্রন্থে সে সব সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে।

উত্তম চরিত্র অর্জনের গুরুত্ব, একজন মুসলমানের জীবনে উত্তম চরিত্রের প্রভাব, উত্তম চরিত্রের ফযিলত ও প্রকারভেদ ইত্যাদি বিষয় আলোচনায় স্থান পেয়েছে বক্ষ্যমাণ অডিওটিতে।

মসজিবিষয়ক একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রবন্ধ। মসজদের মিশন, দাওয়াত, তারবিয়ত ও কল্যাণমূলক যেসব কার্যক্রমের ক্ষেত্রে, একটি আদর্শ মসজিদকে যেভাবে ভূমিকা পালন করতে হবে তারই একটা রূপরেখা টানার চেষ্টা করা হয়েছে বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে।

পবিত্র কুরআনে কারীমে আল্রাহ তাআলা তার হকের পরই মাতা-পিতার অধিকার সম্পর্কে আলোচনা করেছেন। অডিওটিতে পিতা-মাতার অধিকার সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি শ্রোতা মাত্রই এর দ্বারা উপকৃত হবে।

একটি প্রশ্নের উত্তরে শায়খ মুহাম্মাদ সালেহ আল-উসাইমীন ফতোয়াটি প্রদান করেন। প্রশ্নটি হল: সংকীর্ণতার কারণে অথবা রাগ করে জীবনকে গালি দেয়ার বিধান কি ? এ ব্যাপারে আপনাদের দিকনির্দেশনা কামনা করছি।

এ প্রবন্ধে অমুসলিমদের প্রতি মুসলিমদের আচরণ কি ধরনের হওয়া উচিত তার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক বর্ণনা করা হয়েছে। সাথে সাথে তাদের প্রতি মুসলিমদের দায়িত্ব-কর্তব্য আলোচনা করা হয়েছে।

এ-প্রবন্ধে কুরআন সুন্নাহর আলোকে ইস্তেগফারের ফজিলত ও গুরুত্ব, হাদিসে বর্ণিত ইস্তিগফারের অধিক প্রসিদ্ধ শব্দমাল, ইস্তিগফারের উত্তম সময় বিষয়ে সবিস্তারে আলোচনা করা হয়েছে।

এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ, হজব্রত পালনের সঠিক পদ্ধতি কি? কীভাবে এবং কোন কোন পয়েন্টের উপর গুরুত্বারোপ করলে কারও হজ মাবরুর হজে রূপান্তরিত হতে পারে, তারই পথ ও পদ্ধতি বর্ণিত হয়েছে বক্ষ্যমাণ গ্রন্থে।