নারী বিষয়ে

হিজাব যেভাবে ইসলামের দিকে পথ দেখাল: এতে এক মার্কিন তরুণীর হিজাব বিতর্ককে কেন্দ্র একজন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপকের ইসলাম গ্রহণের ঘটনা বিবৃত হয়েছে।

এ যে ভালোবাসা নয়; বিপদ ডেকে আনা : এ নিবন্ধে তথাকথিত সেই ভালোবাসা ও স্নেহের কথা তুলে ধরা হয়েছে, যা আল্লাহর হুকুম পালনে অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়।

প্রশ্নোত্তর : মীলাদকে কঠিনভাবে সমর্থনকারী অথবা মীলাদুন্নবীর মাহফিল আয়োজনকারী ব্যক্তির সাথে মুসলিম দ্বীনদার মেয়ের বিয়ে কি বৈধ ? এরা কি মুসলিম ?

পৃথিবীর সকল ধর্মের নারীদের প্রতি পর্দা বিষয়ে খোলা মনে চিন্তা ও সুবিবেচনার আহ্বান জানানো হয়েছে এ নিবন্ধে। যারা যুক্তি ছাড়া কোনো কথাই মানেন না, ধর্মের কথাও গ্রহণ করতে চান না তাদের সবার হৃদয় শুভ বুদ্ধির উদয়ে রসদ যোগানোর চেষ্টা করা হয়েছে এতে।

একটি মূল্যবান গ্রন্থ। ইসলাম নারীকে দিয়েছে যথার্থ সম্মান, ভূষিত করেছে প্রয়োজনীয় সকল অধিকারে। যা তাকে সম্মানিত ও তৃপ্ত জীবনযাপনে সহায়তা দেয় বর্ণনাতীতভাবে। পক্ষান্তরে বিকৃত ইহুদি ও খৃষ্টবাদ নারীকে করেছে অনেক ক্ষেত্রেই অধিকার-বঞ্চিত। মনোজ্ঞ উপস্থাপনায় এবিষয়গুলোরই তুলনামূলক আলোচনা উঠে এসেছে বর্তমান গ্রন্থে।

নিষিদ্ধ প্রেম-ভালোবাসা বর্তমানযুগের একটি বড় সামাজিক আপদে পরিণত হয়েছে। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে বিষয়টির বিভিন্ন দিক বিশ্লেষণ ও এ-বিষয়ে ইসলামী শরী‘আহ’র অবস্থান কী -তা পরিষ্কার করার চেষ্টা করা হয়েছে। যুব সমাজকে কীভাবে এই অবৈধ সম্পর্কের শৃঙ্খল থেকে রক্ষা করা সম্ভব হবে তা আলোচনায় উঠে এসেছে।

ভারত উপমহাদেশে পুরুষ ও নারীর নামাজ আদায়ে ভিন্ন ভিন্ন নিয়ম বর্ণনা করা হয়, অডিওটিতে বিষয়টি ভুল প্রমাণ করার চেষ্টা করা হয়েছে।

আল্লাহ প্রদত্ত শরিয়া আঁকড়ে ধরা, আল কুরআন ও সুন্নাহর যথার্থ অনুসরণ ইত্যাদির প্রতি নারীকে উৎসাহ প্রদানই আলোচ্য প্রবন্ধের লক্ষ্য। আল্লাহর নির্দেশর বলয় থেকে বের হয়ে যাওয়া ও পাপ-গুনাহে লিপ্ত হওয়ার পরিণতি কী সে ব্যাপারেও উক্ত প্রবন্ধে আলোচনা উঠে এসেছে।

একটি প্র্রশ্নের উত্তের ফতোয়াটি প্রদান করা হয়। প্রশ্নটি হল: এখানে নারীদের কিছু পোশাক রয়েছে, যার আস্তীন লম্বা ও প্রশস্ত, এগুলো পরা কি বৈধ ? অনুরূপ মাহরাম পুরুষ ও অন্যান্য নারীদের সামনে সংকীর্ণ আস্তিন জাতীয় কাপড় পরা কি বৈধ ?

একটি প্রশ্নের উত্তরে শায়খ মুহাম্মাদ সালেহ আল মুনাজ্জিদ ফতোয়াটি প্রদান করেন। একটি মেয়ে যদি একটি ছেলেকে দূর থেকে ভালোবাসে তাহলে কি পাপ হবে?

একটি প্রশ্নের উত্তের শাইখ মুহাম্মাদ সালেহ আল মুনাজ্জিদ ফাতওয়াটি দিয়েছেন। প্রশ্নটি হলো এক ব্যক্তি মানসিক দিক থেকে খুবই সঙ্কটাপন্ন সময় কাটাচ্ছে। সমস্যাটি হল, কয়েক মাসে ধরে একটি নারীর সাথে সে গভীর সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছে। মূলতঃ তার সাথে সম্পর্ক করা তার কোনো ইচ্ছাই ছিল না। সে নারীটি আত্মহত্যা করবে বলে মনস্থির করেছিল, সে উচ্চমাত্রায় ট্যাবলেট গ্রহণ করত। তাকে আত্মহত্যার পাপ থেকে বাঁচানোর জন্য নানা উপদেশ ও চেষ্টা করা, তাকে জাহান্নাতে নিপতিত হওয়া থেকে বাঁচানোর জন্যই সম্পর্ক করেছে। তবে যা ঘটল তা হলো, ক্রমান্বয়ে তাদের মাঝে সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ হলো, তবে কখনো অসামাজিক কাজে লিপ্ত হয় নি। অবশেষে সে বুঝতে পেরেছে যে, তার আত্মহত্যার অভিনয়টি ছিল নিকটবর্তী হওয়ার জন্য নিছক একটি ছলনা। এমতাবস্থায় করণীয় কী ?

ফাতওয়াটি একটি প্রশ্নের উত্তরে প্রদত্ত হয়েছে। প্রশ্নটি হলো: একজন নারীর জন্য তিনজন অথবা চারজন পুরুষ বিয়ে করা কেন বৈধ নয়, অথচ পুরুষের জন্য তিনজন অথবা চারজন বিয়ে করা বৈধ ?

নারী স্বাধীনতার মৌল রূপ, নারীর ইজ্জত-আবরু-নারীত্ব রক্ষায় হিজাবের গুরুত্ব, নারীর প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জনে পর্দাপ্রথার ভূমিকা ইত্যাদি বিষয় চমৎকারভাবে আলোচিত হয়েছে বর্তমান অডিওটিতে।

বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে শরয়ি পর্দার গুরুত্ব ও হুকুম, পর্দার উপকারিতা, সমাজ উন্নয়নে পর্দা আদৌ কোনো বাধা হতে পারে না, এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

ফাতওয়াটি নারীদের পক্ষে মাহরাম ছাড়া শুধু মেয়েদের সাথে হজ করার বিধান প্রসঙ্গে। প্রশ্নটি হলো: আমি সৌদি আরবে বসবাস করি। সেখানেই আমার কর্মস্থল। গত বছর আমি আমার দুই বান্ধবীর সাথে হজ পালন করতে যাই, আমাদের সাথে কোনো মাহরাম ছিল না। এ বিষয়ে শরী‘আতের বিধান সম্পর্কে জানতে চাই।

এই প্রবন্ধটিতে মহিলাদের বাহিরে কাজে নিয়োগের ক্ষতিকর দিক, বিশেষ করে বাহিরে তাদের কাজের ফলে পরিবার ও সমাজ কিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে তা তুলে করা হয়েছে।

আলোচ্য প্রবন্ধে মেয়েদের জন্য হিজাবের গুরুত্ব ও হিজাব পরিত্যাগ করে ব্যক্তি ও সমাজের কি ক্ষতি হচ্ছে তা আলোচনা করা হয়েছে কুরআন, সুন্নাহ ও বাস্তব ঘটনাবলির আলোকে।

ফাতওয়াটি মাহরামদেরকে সালাম দেওয়া প্রসঙ্গে একটি প্রশ্নের উত্তর। প্রশ্নটি হলো: মাহরামদেরকে সালাম দেওয়া এবং এ সময় চুম্বন ও করমর্দন করা কি জায়েয আছে? যদি জায়েয হয়ে থাকে তবে মাহরাম কারা? দুগ্ধপানের মাধ্যমে যারা মাহরাম হয় এ ক্ষেত্রে তাদেরও কি একই হুকুম ?

একজন নারী কীভাবে মাহে রমজানের দিবস-রজনী যাপন করবে, নিজ ও পরিবার-পরিজন বিষয়ে, এ পবিত্র মাসে, নারীকে কী ধরনের দায়িত্ব পালন করতে হবে তার অনুপূঙ্খ বর্ণনা রয়েছে বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে।

ঈদের নামাজে নারীদের উপস্থিতি ইসলামি শরিয়ায় অনুমোদিত একটি বিষয়। তবে শর্ত হল যথার্থরূপে পর্দা বজায় রাখা, আল্লাহর নৈকট্য অর্জন ও ইসলামের আচার-অনুষ্ঠানের প্রদর্শনী প্রক্রিয়াকে উদ্দেশ্য হিসেবে নেয়া। সৌন্দর্য প্রদর্শন ও পুরুষ সম্প্রদায়কে আকৃষ্টকরণের মানসিকতা যেন কখনো স্থান না পায় সে ব্যাপারে সতর্ক দৃষ্টি রাখা। বর্তমান প্রবন্ধে এবিষয়গুলো নিয়েই আলোচনা করা হয়েছে।