উত্তম চরিত্রের ফযীলতসমূহ

এ প্রবন্ধে অমুসলিমদের প্রতি মুসলিমদের আচরণ কি ধরনের হওয়া উচিত তার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক বর্ণনা করা হয়েছে। সাথে সাথে তাদের প্রতি মুসলিমদের দায়িত্ব-কর্তব্য আলোচনা করা হয়েছে।

মাতা-পিতার নানা অধিকার রয়েছে। প্রবন্ধে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি অধিকার উল্লেখ করা হয়েছে।

চরিত্রকে উন্নত করার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

এটি একটি সতরকতামূলক পোষ্ট সমাজের জন্য যাতে সমাজ চুগোলখরীর ভয়াবহতা থেকে বাঁচতে পারে।

এটি একটি সতরকতামূলক পোষ্ট যা মহান আল্লাহর মেহেরবানীতে সমাজকে পরনিন্দার ভয়াবহতা থেকে রক্ষা করবে।

ইতোপূর্বে একটি নিবন্ধে মুসলিম রাষ্ট্রে অমুসলিমদের সঙ্গে কেমন আচরণ করা হয় তার কথা বলা হয়েছে। এ নিবন্ধে মুসলিমদের সঙ্গে অমুসলিমরা কেমন আচরণ করেন সে বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। সম্প্রতি বহুল আলোচিত পাকিস্তানের দুই নাগরিক মালালা ও ড. আফিয়ার দৃষ্টান্ত টেনে পশ্চিমাজগত মুসলিমদের সঙ্গে কেমন ব্যবহার করে তাও পরিষ্কার উপস্থাপন করা হয়েছে। শেষে আমাদের করণীয় কী সে সম্পর্কে কুরআনের আলোকে ইঙ্গিত করা হয়েছে।

এই নিবন্ধে কুরআন-সুন্নাহর আলোকে আত্মীয়তা-সম্পর্ক রক্ষা এবং আত্মীয়দের হক আদায় করার গুরুত্ব ও মর্যাদা তুলে ধরা হয়েছে।

একটি সুখপাঠ্য প্রবন্ধ। এতে স্থান পেয়েছে কল্যাণ ও তাকওয়ার ক্ষেত্রে পরস্পরে সহযোগিতা করার গুরুত্ব ও আবশ্যকতা, কল্যাণ ও তাকওয়ার ক্ষেত্রে পরস্পরে সহযোগিতা করার বিভিন্ন দিক এবং যেসব ক্ষেত্রে সহযোগিতার হাত বাড়ানো নিষিদ্ধ তার আলোচনা।

ঈমানদার ব্যক্তিরাই প্রকৃত প্রগতিশীল;কেননা মুমিন ব্যক্তি এমন কিছু গুণ ও বৈশিষ্ট্যে সিদ্ধ থাকে যা তাকে প্রকৃত অর্থেই প্রগতিশীল না করে পারে না। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে ইসলামের দৃষ্টিতে প্রগতিশীলতার সংজ্ঞা ও একজন মুমিন কিভাবে প্রগতিশীল হতে পারে তা নিয়েই আলোচনা পেশ করা হয়েছে।

আত্মমর্যাদাবোধ হারিয়ে ফেলা মুনাফিকের আলামত। একজন মুনাফিক এ গুণটি হারানোর কারণে অশালীন কাজ-কর্ম, যিনা ও অশ্লীলতা ছড়ানো পছন্দ করে। প্রবন্ধে বিষয় সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে।

সত্যবাদিতার গুরুত্ব, ব্যক্তিক ও সামাজিক জীবনে সত্যবাদী হওয়ার প্রয়োজনীয়তা, সত্যবাদী হওয়ার পথ ও পদ্ধতি, ইত্যাদিকে ঘিরেই আলোচনা আবর্তিত হয়েছে বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে।

এ প্রবন্ধে লিখক আল-কুরআন ও সুন্নাহের দৃষ্টিতে আলোচনা করেছেন যে, বর্তমান সমাজে মুসলিমদেরকে বিনয় ও সৌন্দর্যের প্রকাশ ঘটাতে হবে।

সত্যবাদিতা ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকল মানুষের নিকট একটি প্রিয় ও কাঙ্ক্ষিত গুণ। পক্ষান্তরে অসত্য ও মিথ্যাবাদিতা ঘৃণিত সবার কাছে। সত্য-মিথ্যা প্রিয়-অপ্রিয় হওয়ার ক্ষেত্রে সকল জাতিই একমত। সত্যাবাদিতার গুণটি তাই স্বভাবতই অধিক গুরুত্বপূর্ণ ইসলাম ধর্মে। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে এ সম্পর্কেই সংক্ষিপ্তাকারে আলোচনা করা হয়েছে।

এ নিবন্ধে উত্তম আখলাকের উপাদান এবং তা অর্জন করার পদ্ধতি ও গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।

এ নিবন্ধে সামাজিক লেনদেনের ক্ষেত্রে ইসলামের উদারতার নানাধিক তুলে ধরা হয়েছে।

বর্তমানে মুসলিম সমাজে কাফেরদের অনুকরন বেশি দেখা যাচ্ছে, বিশেষ করে তাদের উৎসবগুলো, মা দিবস অমুসলিমদের একটি উৎসব, এ প্রবন্ধে তার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস ও ইসলামী দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরা হয়েছে।

বক্ষ্যমান প্রবন্ধে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাহাবাগণের পরার্থপরতা ও আল্লাহর রাহে জান-মাল কুরবানী করার দৃষ্টান্ত উপস্থাপন করা হয়েছে।

প্রতিবেশীর অধিকার: বক্ষ্যমান প্রবন্ধে নিম্নবর্ণিত বিষয়াদি নিয়ে আলোকপাত করা হয়েছে: (১) শরী‘আত প্রতিবেশীর গুরুত্ব দিল কেন? (২) প্রতিবেশীর স্তর, (৩) প্রতিবেশী নির্বাচনের গুরুত্ব, (৪) প্রতিবেশীর অধিকার। আশা করি শ্রোতা মাত্রই এর দ্বারা উপকৃত হবেন।

সত্যবাদিতা একটি মহৎ গুণ। শরিয়ত যে সকল চারিত্রিক বিষয়ের ওপর গুরুত্ব দেয় সেগুলোর মধ্যে সত্যবাদিতা অন্যতম। এটি একটি সুউচ্চ আদর্শ যা মহামানবগণই অর্জন করে থাকেন। চারিত্রিক বিধানের ক্ষেত্রে সত্যবাদিতার এ অনন্য অবস্থানের বর্ণনায় সাজানো হয়েছে আমাদের এই প্রবন্ধটি।

হারাম ও অসুন্দর কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখাকে চারিত্রিক উৎকর্ষ বলে। এর বিপরীত হলো চারিত্রিক স্খলন বিচ্ছুতি যা একজন মানুষকে অধঃপতনের অতল গহ্বরে নিক্ষেপ করে। ব্ক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে এ বিষয়টি নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করা হয়েছে।