মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন শেষ নবী ও রাসূল। তিনি প্রেরিত হয়েছেন জগৎবাসীর জন্য আদর্শ ও রহমত হিসেবে। তাঁর আবির্ভাবের সময় থেকে কিয়ামত পর্যন্ত বিশ্বাস ও আচরণের সকল ক্ষেত্রে একমাত্র তাঁকেই অনুসরণ করে চলতে হবে। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধটি এসব বিষয়কে কেন্দ্র করেই সাজানো।
আল্লাহ ও তদীয় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে বন্ধুত্ব স্থাপন করার পাশাপাশি অন্যান্য মুসলিম বিশেষ করে আলেমগণের সাথে ঈমানের দাবিতে সুসম্পর্ক স্থাপন করা একান্ত প্রয়োজন, এর মাধ্যমেই উম্মতের আক্বীদা ও আমল পরিশুদ্ধ থাকতে পারে। উম্মতের মধ্যে শাখা মাস’আলায় মতবিরোধ থাকতেই পারে, তা যেন তাদের ঐক্য বিনষ্ট না করে এ ব্যাপারে সজাগ থাকতে হবে। কারণ শাখা-প্রশাখায় মতভেদ থাকার সুনির্দিষ্ট কিছু কারণও রয়েছে। প্রবন্ধটিতে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে।
সূরা আল আসর একটি গুরুত্বপূর্ণ সূরা। এ সূরায় এমন কিছু মৌলিক শিক্ষা ও দিকনির্দেশনা রয়েছে যা অনুধাবন করতে পারলে, আমলে আনতে পারলে তাকওয়াপূর্ণ জীবনযাপন অনেকটাই সহজ হবে। ইমাম শাফেয়ী রহ. বলেছেন, ‘মানুষ যদি এ-সূরাটি নিবিষ্ট হৃদয়ে অধ্যয়ন করে তবে তা তাদের জন্য যথেষ্ট হবে। বর্তমান প্রবন্ধটি এ বিষয়টিকে ঘিরেই।
শুধু আল্লাহকে সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা বলে স্বীকার করলেই-কি তাওহীদের উদ্দেশ্য হাসিল হয়ে যাবে? না-কি আরো কিছুর প্রয়োজন..... ? বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে বিষয়টি প্রমাণ সহ তুলে ধরা হয়েছে।
বিদআত : প্রবন্ধটিতে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো স্থান পেয়েছে : বিদআতের অর্থ ও তার প্রকার। বিদআতে হাসানার অস্তিত্ব কি বিদ্যমান ? যে সমস্ত কারণে বিদআতের উৎপত্তি ঘটে। বিদআতের অপকার। বিদআতী সম্প্রদায়ের ব্যাপারে সালাফের অবস্থান। আধুনিক সময়ের বিদআত। বিদআতের কুফল। হেকমতের মাধ্যমে বিদআতের অপনোদন।
বিদআত : প্রবন্ধটিতে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো স্থান পেয়েছে : বিদআতের অর্থ ও তার প্রকার। বিদআতে হাসানার অস্তিত্ব কি বিদ্যমান ? যে সমস্ত কারণে বিদআতের উৎপত্তি ঘটে। বিদআতের অপকার। বিদআতী সম্প্রদায়ের ব্যাপারে সালাফের অবস্থান। আধুনিক সময়ের বিদআত। বিদআতের কুফল। হেকমতের মাধ্যমে বিদআতের অপনোদন।
বিদআত : প্রবন্ধটিতে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো স্থান পেয়েছে : বিদআতের অর্থ ও তার প্রকার। বিদআতে হাসানার অস্তিত্ব কি বিদ্যমান ? যে সমস্ত কারণে বিদআতের উৎপত্তি ঘটে। বিদআতের অপকার। বিদআতী সম্প্রদায়ের ব্যাপারে সালাফের অবস্থান। আধুনিক সময়ের বিদআত। বিদআতের কুফল। হেকমতের মাধ্যমে বিদআতের অপনোদন।
মদীনাতুন্নবীর যিয়ারত : প্রবন্ধটি হাজীদের জন্য মদীনা নববীর যিয়ারতের শরীয়ত সম্মত পদ্ধতি নির্দেশনা দিয়েছে। সাথে সাথে এ কথাও বলে দিয়েছে যে, মদীনার যিয়ারত হজের অনুষ্ঠানের অন্তর্ভুক্ত নয়। এমনিভাবে হাজীদেরকে এ সংশ্লিষ্ট যাবতীয় শিরক-বেদআত ও শরীয়ত অনুমোদিত নয় এমন সকল কার্যাবলী থেকে সতর্ক করেছে। বাতলে দেয়া হয়েছে যে যিয়ারত করা হবে শুধু মসজিদে নববীতে সালাত আদায়ের নিয়্যতে। নবীর কবর যিয়ারতের নিয়্যত নয়। আর সকল দুআ-প্রার্থনা করা হবে আল্লাহর কাছে। যেমন আল্লাহ বলেন, মসজিদসমূহ আল্লাহর জন্য সুতরাং তোমরা আল্লাহর সাথে অন্য কাউকে আহবান করোনা। (সুরা জীন : ১৮
নবী আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর চরিত্র ও গুণাবলি : মুসলমান হোক কিংবা অমুসলমান – পৃথিবীর তাবৎ সৃষ্টির জন্যে অনুসরনীয় একক আদর্শ হচ্ছেন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। চরিত্র মাধুর্যের সেই অনুপম আদর্শ আমাদরে জন্যে চারিত্রিক যে নির্দেশনা রেখে গেছেন তার সফল রূপায়ন ইহকালীন ও পরকালীন সফলতার জন্যে একান্ত প্রয়োজনীয়। প্রবন্ধটি এ বিষয়ে পাঠককে সঠিক নির্দেশনা প্রদানের একটি সরল প্রয়াস।
ঈমান: মুসলিম হিসেবে একজন ব্যক্তির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরিচয়, সে মুমিন বান্দা। আত্মায়-কলবে, মানবীয় আচরণের যাবতীয় অনুষঙ্গে যে ব্যক্তি ঈমান আনয়ন ও রূপায়নে অভিলাষী, তার প্রথমে ঈমানের যাবতীয় দিক সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ অবগতি প্রয়োজন। প্রবন্ধটি এমন অনুসন্ধিৎসু পাঠকের জন্য আল্লাহর ওপর ঈমান, ফিরিশতাদের ওপর ঈমানের নিয়ম-পদ্ধতি ও উপকারিতা তুলে ধরেছে।
ঈমান: মুসলিম হিসেবে একজন ব্যক্তির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরিচয়, সে মুমিন বান্দা। আত্মায়-কলবে, মানবীয় আচরণের যাবতীয় অনুষঙ্গে যে ব্যক্তি ঈমান আনয়ন ও রূপায়নে অভিলাষী, তার প্রথমে ঈমানের যাবতীয় দিক সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ অবগতি প্রয়োজন। প্রবন্ধটি এমন অনুসন্ধিৎসু পাঠকের জন্য ঈমানের অপরাপর অঙ্গসমূহ অর্থাৎ রাসূলদের উপর ঈমান, কিতাবের ওপর ঈমান, আখেরাতের ওপর ঈমান এবং তাকদীরের ওপর ঈমানের পদ্ধতি ও উপকারিতা তুলে ধরছে।
ইসলাম তার জন্মলগ্ন থেকেই নানা ধরনের ষড়যন্ত্র ও প্রতিকূল পরিবেশে মুখোমুখি হয়ে আসছে। তবে সকল ষড়যন্ত্র ও প্রতিকূলতাকে পেছনে ফেলে ইসলাম এগিয়ে গেছে বিজয়ী বেশে, মাথা উঁচু করে। বর্তমান প্রবন্ধে ইসলামের এই শাশ্বত বিজয়কেই সংক্ষেপে তুলে ধরা হয়েছে।
এ প্রবন্ধে অমুসলিমদের প্রতি মুসলিমদের আচরণ কি ধরনের হওয়া উচিত তার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক বর্ণনা করা হয়েছে। সাথে সাথে তাদের প্রতি মুসলিমদের দায়িত্ব-কর্তব্য আলোচনা করা হয়েছে।
বর্তমান প্রবন্ধে ইখলাসের দুই সূরা অর্থাৎ সূরা কুল হুওয়াল্লাহু আহাদ ও সূরা কুল য়্যা আইয়ুহাল কাফিরুন, এই সূরা দ্বয়ে যেসব দীক্ষণীয় দিক রয়েছে তা বিষদভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। এ সূরা দ্বয়ের কুরানিক শিক্ষাসমূহ বাস্তবায়ন করতে সক্ষম হলে একজন মুমিনের জীবনে অভূতপূর্ব পরিবর্তন আসতে বাধ্য।
জান্নাত ও জাহান্নাম বিষয়ে জুমার প্রথম ও দ্বিতীয় খুতবার অনুবাদ, যা শায়েখ আলী আব্দুর রহমান আল-হুজাইফী গত ০২/০৩/১৪৩০ হি. তারিখে মসজিদে নববীতে প্রদান করেন।