প্রবন্ধটি মুসলমান মা-বোনদের জন্য নিবেদিত। সংক্ষিপ্ত হলেও এতে স্থান পেয়েছে রমজান ও সিয়াম বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য। আশা করি মুসলমান মা-বোন মাত্রই প্রবন্ধটি পড়ে উপকৃত হবেন।
মানুষের জীবন সবসময় অভিন্ন গতিতে চলে না। মানুষকে বরং মুখোমুখি হতে হয় নানা সমস্যার। চিন্তা ও উৎকন্ঠায় হৃদয় যখন বিষাদময় হয়ে ওঠে, সম্মুখের সকল দরজা বন্ধ মনে হয়, ইসলামের দৃষ্টিতে তখন কী করণীয় তা বর্ণিত হয়েছে বর্তমান প্রবন্ধে।
ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি মানুষকে উৎসাহ যোগায়, উদ্দীপনা দেয়, সামনে এগুতে সাহস যোগায়, যা মানুষকে উপকার করে তা অর্জন করতে শেখায়, ধৈর্য ধারনে উৎসাহ দেয়, মানুষের মধ্যে সৃজনশীলতা ও আবিস্কারের মানসিকতা সৃষ্টি করে, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ, অন্যকে ভালোবাসতে উদ্বুদ্ধ করে। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে এ বিষয়গুলো নিয়েই আলোচনা করা হয়েছে।
মানুষের জীবন সবসময় একরকম যায় না। সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা, দারিদ্র্য-সচ্ছলতা, সুস্থতা-অসুস্থতা, সুদিন-দুর্দিন ইত্যাতির আবর্তে ঘূর্ণয়মান মানুষের জীবন। জাতি ও গোষ্ঠীর জীবনও অভিন্ন প্রকৃতির ঘেরাটোপে আবদ্ধ। জয়-পরাজয়, সম্মান-লাঞ্ছনা, প্রতিপত্তি-অপদস্থতা, উত্থান-পতন ইত্যাদির মধ্য দিয়ে পেরুতে থাকে একটি জাতির জীবন। আর এসবই ঘটে প্রজ্ঞাময় আল্লাহ তাআলার হিকমত অনুযায়ী। প্রবন্ধটি এ বিষয়টিকে কেন্দ্র করেই।
এ নিবন্ধে সূদ ও ঋণের প্রার্থক্য এবং সূদের ক্ষতি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। বর্তমান প্রেক্ষাপটে নিবন্ধটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিধায় আমরা একে সাধারণ ও সব শ্রেণীর পাঠকের জন্য বিবেচনা করেছি।
রমজানে রোযা পালনকালে আমরা নানা ভুল ভ্রান্তিতে আক্রান্ত হয়ে থাকি, যার প্রতিকার করা রমজানের রোযা শুদ্ধ হওয়ার জন্য অত্যন্ত জরুরী ও আবশ্যক-এতে কোন সন্দেহ নেই। বক্ষ্যমাণ ক্ষুদ্র নিবন্ধটিতে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোকপাত করার প্রয়াস চালান হয়েছে। আশা করি পাঠকদেরকে বিষয়টি খুবই আকৃষ্ট করবে এবং বিশুদ্ধভাবে রোযা পালনে সকলকে সহায়তা করবে।
বর্তমানে মুসলিম সমাজে কাফেরদের অনুকরন বেশি দেখা যাচ্ছে, বিশেষ করে তাদের উৎসবগুলো, মা দিবস অমুসলিমদের একটি উৎসব, এ প্রবন্ধে তার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস ও ইসলামী দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরা হয়েছে।
নবী মুহাম্মাদ মুসতাফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে সাহায্য-সমর্থনের একশ উপায় : এ প্রবন্ধে নবী সা. কে কিভাবে সমাজের বিভিন্ন স্তরে থেকে সাহায্য করা যায় তার জন্য একশটি বিষয় রচনা করেছেন সৌদী আরবের আল-লাজনাতুল আলামিয়্যাহ লিনুসরাতি খাতিমিল আম্বিয়া সংস্থা।
প্রতিটি গুনাহের কিছু উপকরণ রয়েছে যা মানুষকে তাতে লিপ্ত হওয়ার প্রতি আহবান করে। গুনাহ থেকে পরহেয থাকার জন্যে সে উপকরণসমূহ সম্পর্কে পূর্ণ ধারনা থাকা অত্যাবশ্যক। প্রবন্ধে বিষয়টি বিস্তারিতভাবে আলোকপাত করা হয়েছে।
আল-কুরআন , মর্যাদা শিক্ষা ও বাস্তবায়নের প্রয়োজনীতা : কেবল ধর্মীয় গ্রন্থ হিসেবেই নয়, ইসলামের বিশ্বাসের একক ও একমাত্রিক ইশতেহারের নাম আল কোরান। কোরানই মুসলমানকে ইহকালিন ও পরকালিন যাত্রার রসদ প্রদান করে, বিভ্রান্ত পথ পরিহার করে চলতে দিশা দেয় সঠিক ও অভ্রান্ত পথে। ইসলামে কোরানে কিভাবে দেখা হয়েছে, প্রদান করা হয়েছে কি মর্যাদা, কোরানের সাথে মুসলমানের আচরণ কীরূপ হবে-ইত্যাদি বিষয়ে এক মৌলিক রচনা এটি। পাঠক নিশ্চয় আগ্রহ নিয়ে পাঠের রসদ পাবেন এখান হতে।
কোরবানি : ফাজায়েল ও আহকাম , এ প্রবন্ধে আলোচনা করা হয়েছে কোরবানির দিনের ফজিলত, কোরবানি করার ফজিলত, কোরবানির অর্থ ও প্রচলন, কোরবানির বিধান, শর্তাবলী, মাছায়েল, সময় এবং কোরবানির পশু জবেহ করার নিয়ম পদ্ধতি। সাথে আইয়ামুত তাশরীকের ফজিলত ও তার করণীয় সম্পর্কে আলোচনা রয়েছে।