পৃথিবীর সকল ধর্মের নারীদের প্রতি পর্দা বিষয়ে খোলা মনে চিন্তা ও সুবিবেচনার আহ্বান জানানো হয়েছে এ নিবন্ধে। যারা যুক্তি ছাড়া কোনো কথাই মানেন না, ধর্মের কথাও গ্রহণ করতে চান না তাদের সবার হৃদয় শুভ বুদ্ধির উদয়ে রসদ যোগানোর চেষ্টা করা হয়েছে এতে।
এটি আল-কুরআনের সংক্ষিপ্ত তাফসীরের প্রথম অংশ। সরল ও সাবলীল বাংলায় অনুবাদসহ বিভিন্ন আয়াতের মৌলিক শিক্ষণীয় বিষয়গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে সংক্ষিপ্ত এ তাফসীরে। অনুবাদের ক্ষেত্রে আল-বায়ান ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রকাশিত আল-কুরআনের সরল অর্থানুবাদ-এর আশ্রয় নেওয়া হয়েছে। বক্ষ্যমান প্রবন্ধে সূরা আল-বাকারা-এর ৮৩নং আয়াত থেকে ১৪১নং আয়াত পর্যন্ত ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
এটি আল-কুরআনের সংক্ষিপ্ত তাফসীরের প্রথম অংশ। সরল ও সাবলীল বাংলায় অনুবাদসহ বিভিন্ন আয়াতের মৌলিক শিক্ষণীয় বিষয়গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে সংক্ষিপ্ত এ তাফসীরে। অনুবাদের ক্ষেত্রে আল-বায়ান ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রকাশিত আল-কুরআনের সরল অর্থানুবাদ-এর আশ্রয় নেওয়া হয়েছে। বক্ষ্যমান প্রবন্ধে সূরা আল-বাকারা-এর ২১নং আয়াত থেকে ৮২নং আয়াত পর্যন্ত ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
ইসলাম আড়ম্বরতার বিরোধী। অপচয় ইসলামে অপছন্দনীয়। সাদাসিধে জীবনযাপন ও আড়ম্বরতা থেকে দূরে থাকার ব্যাপারে ইসলামে রয়েছে শাণিত প্রেরণা। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে এ বিষয়টিকেই প্রতিপাদ্য বানানো হয়েছে।
আল্লাহ প্রদত্ত শরিয়া আঁকড়ে ধরা, আল কুরআন ও সুন্নাহর যথার্থ অনুসরণ ইত্যাদির প্রতি নারীকে উৎসাহ প্রদানই আলোচ্য প্রবন্ধের লক্ষ্য। আল্লাহর নির্দেশর বলয় থেকে বের হয়ে যাওয়া ও পাপ-গুনাহে লিপ্ত হওয়ার পরিণতি কী সে ব্যাপারেও উক্ত প্রবন্ধে আলোচনা উঠে এসেছে।
এটি আল-কুরআনের সংক্ষিপ্ত তাফসীরের প্রথম অংশ। সরল ও সাবলীল বাংলায় অনুবাদসহ বিভিন্ন আয়াতের মৌলিক শিক্ষণীয় বিষয়গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে সংক্ষিপ্ত এ তাফসীরে। অনুবাদের ক্ষেত্রে আল-বায়ান ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রকাশিত আল-কুরআনের সরল অর্থানুবাদ-এর আশ্রয় নেওয়া হয়েছে। বক্ষ্যমান প্রবন্ধে সূরা আল-বাকারা-এর ১নং আয়াত থেকে ২০নং আয়াত পর্যন্ত ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
ইসলাম ব্যক্তি ও সমাজের জন্য নিয়ে এসেছে সনুন্দরতম দিকনির্দেশনা, যা ইহকালীন কল্যাণ ও পরকালীন মুক্তি অর্জনের একমাত্র পাথেয়। প্রবন্ধটি এবিষয়কে কেন্দ্র করেই আবর্তিত।
মাহে রমজানের বিদায় সম্পর্কিত কিছু ভাবনা স্থান পেয়েছে বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে। রমজান থেকে আমরা কি পেলাম, যে ব্যক্তি মাহে রমজানের শিক্ষা ভুলে গেল সে অই নারীর মতো হয়ে গেল যে দিবস শেষে তার বুননকৃত সুতো খুলে ফেলল, এ বিষয়টিও আলোচনায় উঠে এসেছে। ঈদের কিছু আহকামও স্থান পেয়েছে বর্তমান প্রবন্ধে।
এ প্রবন্ধে লেখক ফুটিয়ে তুলেছেন যে, সেই ব্যক্তি বুদ্ধিমান নয় যে রমযান মাস চলে গেলে ইবাদাত ছেড়ে দেয় এবং পাপের পথে ফিরে যায়। বরং বুদ্ধিমান হল সেই ব্যক্তি যে তার নিকট মৃত্যু আসা পর্যন্ত আল্লাহর ইবাদাত করে।
এ প্রবন্ধে লিখক আল্লাহর সৃষ্টির অনুপম সৌকর্ষের নানা দিক তুলে ধরেছেন। সৃষ্টি যার এত সুন্দর সেই স্রষ্টা ও তার সৃষ্টি নিয়ে চিন্তা গবেষণা করে মহা সত্যে উপনীত হওয়ার প্রতি তিনি উদ্বুদ্ধ করেছেন।
আল্লাহ তাআলা কেন মানুষকে সৃষ্টি করলেন? এ জন্য যে তারা পশুর মত খাওয়া-দাওয়া করবে? না তাদের জীবনের কোন লক্ষ-উদ্দেশ্য আছে? এ প্রবন্ধে বস্তুবাদী জীবন-দর্শনের অসারতা তুলে ধরা হয়েছে।