মুসলিম বালকের হাতে খ্রিস্টান প্রশিক্ষকের ইসলাম গ্রহণ: এতে এক মুসলিম বালকের হাতে তার খ্রিস্টান প্রশিক্ষকের ইসলাম গ্রহণের ঘটনা বিবৃত হয়েছে। স্বয়ং সেই প্রশিক্ষকের ভাষায় তুলে ধরা হয়েছে তার ইসলাম কবুলের কাহিনী।
ইসলামের পর্দা বিধান নিয়ে একটি সংলাপ: এটি মূলত ইসলামের পর্দা বিধান সম্পর্কে একটি সুস্থ বিতর্ক। এতে যুক্তির কষ্টিপাথরে পর্দার পক্ষে-বিপক্ষের আলোচনা স্থান পেয়েছে।
‘ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে বাংলা নববর্ষ উদযাপন : মুসলিমদের করণীয়’ প্রবন্ধটিতে বাংলা নববর্ষ উৎসব ‘পহেলা বৈশাখ’ উদযাপনের মতো যে অপসংস্কৃতি চালু হয়েছে এবং তাতে যেসব কুসংস্কার ও দ্বীন-বিরোধী কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়ে থাকে তার প্রতিবাদ করা হয়েছে। আর এ ক্ষেত্রে প্রত্যেক মুসলিমের করণীয় সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে।
আল-কুরআন - রাসূলুল্লাহর জীবন্ত মু‘জিযা : এ নিবন্ধে পবিত্র কুরআন ও যুক্তির কষ্টিপাথরে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবন্ত মু‘জিযা আল-কুরআনের প্রামাণ্যতা ও অকাট্যতা প্রমাণের প্রয়াস চালানো হয়েছে। এটি যে সুরক্ষিত, অবিকৃত ও অপরিবর্তনীয় তাও সুস্পষ্ট করার চেষ্টা করা হয়েছে।
কুরআনুল কারিমে সম্পদ ও নফসের জিহাদ একসাথে উল্লেখ করার হিকমত : কুরআনুল কারিমের দশ জায়গায় নফস ও সম্পদের জিহাদ একসাথে উল্লেখ করা হয়েছে। এক স্থান ব্যতীত সবখানেই সম্পদের জিহাদের আলোচনা আগে এসেছে। লেখক মুফাসসিরদের বাণী ও লিখনির আলোকে এর কতক হিকমত ও রহস্য উদ্ঘাটনের চেষ্টা করেছেন এ নিবন্ধে।
আমরা কিভাবে কুরআন বুঝব : কুরআন বুঝার বিভিন্ন পদ্ধতি ও তাফসীর অধ্যয়ণের ক্ষেত্রে যে সব বিষয়ের প্রতি দৃষ্টি রাখা একান্ত জরুরী তা এ প্রবন্ধে সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
প্রবন্ধটিতে সৎ-কাজের আদেশ ও অসৎকাজের নিষেধের মাধ্যমে মুসলিম উম্মাহর সংশোধনের গুরুত্ব নির্দেশ করা হয়েছে। তাছাড়া রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম কীভাবে উম্মাহকে সৎকাজের আদেশ ও অসৎকাজ থেকে নিষেধ করার মাধ্যমে সংশোধন করতেন তারও বর্ণনা এসেছে।
পৃথিবীর সকল ধর্মের নারীদের প্রতি পর্দা বিষয়ে খোলা মনে চিন্তা ও সুবিবেচনার আহ্বান জানানো হয়েছে এ নিবন্ধে। যারা যুক্তি ছাড়া কোনো কথাই মানেন না, ধর্মের কথাও গ্রহণ করতে চান না তাদের সবার হৃদয় শুভ বুদ্ধির উদয়ে রসদ যোগানোর চেষ্টা করা হয়েছে এতে।
প্রবন্ধটিতে ইসলামে ভেজালের বিধান সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। সাথে সাথে খাদ্য-দ্রব্য ও পণ্য-দ্রব্যে ভেজাল প্রসারের কারণসমূহ বিবৃত করেছেন এবং দলিল-প্রমাণাদির মাধ্যমে তা নিরসণে ইসলামী নির্দেশনা উপস্থাপন করেছেন। সবশেষে ভেজাল-প্রবণতা থেকে সমাজকে মুক্ত করার জন্য বেশ কিছু প্রস্তাবনা পেশ করেছেন।