এ প্রবন্ধে ইসলামি রাজনীতি কী ও কীভাবে করা যাবে, কাফের দেশে কি ইসলামি রাজনীতি করা যাবে এসব প্রশ্নের উত্তর সৌদি আরবের ফতোয়া বিষয়ক স্থায়ী কমিটির কিছু ফতোয়ার আলোকে দেয়া হয়েছে।
এক নতুন শক্তির নাম ফেসবুক। এর নেতিবাচক ব্যবহার যেমন বাড়ছে, তেমনি বাড়ছে ইতিবাচক ব্যবহারও। একদিকে এর মাধ্যমে কেউ কেউ অশ্লীলতা ও নগ্নতাকে সহনীয় করে তুলছে। নাস্তিকতা ও ধর্মে অবিশ্বাস তৈরি করছে। অন্যদিকে এর মাধ্যমে হাজারও মুসলিম ভাইবোন নিজেদের কল্যাণকর চিন্তা ও জনহিতকর আইডিয়া অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে দিচ্ছেন। এ নিবন্ধে ফেসবুকের ইতিবাচক ব্যবহার নিয়ে লেখা হয়েছে বিস্তারিত।
ডিসেম্বরের একত্রিশতম রাত্রি উদযাপন একটি জঘন্য বিদ‘আত। বিভিন্ন মুসলিম ও অমুসলিম বিশ্বে এর অশুভ উদযাপন ও যুবক-যুবতিদের অবৈধ আচরণে মগ্ন হওয়া লক্ষ্যণীয়। এ প্রবন্ধে এ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে তা থেকে সাবধান করা হয়েছে।
বর্তমান যুগে মুসলিমরা সাওয়াবের নিয়ত ব্যতীত কোনো উদ্দেশ্যে কুরআনুল কারিম তিলাওয়াত করে না বললেই চলে, তাই তিলাওয়াতের সময় কুরআনুল কারিমের ইলম ও জ্ঞানের দিকে তাদের মন ধাবিত হয় না। অথচ ইলম, হিদায়েত ও রহমত লাভের নিয়তে তিলাওয়াত করে সওয়াবসহ অনেক উদ্দেশ্য হাসিল করা যায়। প্রবন্ধটি পড়ে এ জাতীয় আরো অনেক নিয়ত সম্পর্কে জানা যাবে, যা ব্যক্তিকে কুরআনুল কারিম তিলাওয়াতের প্রতি উদ্যোগী ও মনোযোগী হতে সাহায্য করবে, ইনশাআল্লাহ।
গৃহ মানব জীবনের একটি অন্যতম প্রধান চাহিদা। আল্লাহ তা‘আলা গৃহের ব্যবস্থাপনা করে মানুষকে দয়া প্রদর্শন করেছেন। তবে এ গৃহ নির্মাণে ইসলামের রয়েছে কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক-নির্দেশনা। এ প্রবন্ধে আবাসন সম্পর্কে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি আলোচনা করা হয়েছে।
প্রতিবন্ধীরা সমাজের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। তাদের প্রতি রয়েছে অন্যদের দায়িত্ব। এ প্রবন্ধে ইসলামে প্রতিবন্ধীর অধিকার, সম্মান, মর্যাদা ও তাদের প্রতি আমাদের করণীয় সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
ইয়াযীদ ইবন মু‘আবিয়া সম্পর্কে মানুষ বিভিন্নভাবে বিভ্রান্ত হয়েছে। ইয়াযীদ নিজেও একজন অস্বস্তিকর ব্যক্তিত্ব। এ প্রবন্ধে ইয়াযীদ ইবন মু‘আবিয়া সম্পর্কে আলেমগণের সুচিন্তিত মতামত এবং আমাদের অবস্থান স্পষ্ট করা হয়েছে।
কুরবানী ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ নিদর্শন। কুরবানীর ইতিহাস ও বিধি-বিধান জানা না থাকলে যে কোনো প্রকার ভুলে পতিত হতে পারে। আলোচ্য প্রবন্ধে কুরবানীর ফযীলত ও বিধি-বিধান সম্পর্কে দলীল-প্রমাণসহ আলোচনা করা হয়েছে।
সাওমের উপকারীতা অপরিসীম। যেমনিভাবে তা ইবাদত, তেমনিভাবে তা অনের রোগ থেকে প্রতিরোধও করে থাকে। আধুনিক ডাক্তারি বিদ্যা তার উপকারীতা তুলে ধরেছে। এ প্রবন্ধে এতদসংক্রান্ত বেশ কিছু আলোচনা স্থান পেয়েছে।
সাওমের উপকারীতার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে তা বান্দার জন্য ঢালস্বরূপ। বান্দাকে গুনাহ ও অবাধ্যতা থেকে হেফাযত করে, সাথে সাথে তা সমাজকেও অপরাধমুক্ত রাখতে সহায়তা করে। এ প্রবন্ধে সহীহ হাদীসের আলোকে সাওমের এ মহান তাৎপর্যটি তুলে ধরা হয়েছে।
পৃথিবীতে যত রকমের গুনাহের কাজ রয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে বড় মহান আল্লাহর সঙ্গে কাউকে অংশীদার বা শরীক সাব্যস্ত করা। এরপর সবচেয়ে বড় গুনাহ অন্যায়ভাবে কাউকে হত্যা করা। হন্তারকের জন্য মহান আল্লাহ দুনিয়ায় বড় শাস্তি এবং আখেরাতে তীব্র আযাবের ঘোষণা দিয়েছেন। কুরআন ও হাদীসের বিভিন্ন উদ্ধৃতির আলোকে বক্ষমান নিবন্ধে সে বিষয়টিই তুলে ধরা হয়েছে।
নবী-রাসূলদের কাহিনীর মধ্যে অনেক শিক্ষা বিদ্যমান। তা থেকে তারাই শিক্ষা নিতে পারে যাদেরকে আল্লাহ তা‘আলা সে শিক্ষা নেওয়ার তাওফীক দান করেন। তাদের কাহিনীতে ফুটে উঠেছে তাওহীদপন্থীদের অবস্থা ও তাদের বিরোধীদের অবস্থান। কিভাবে তাদের কাউকে আল্লাহ নাজাত দিয়েছেন, আর অন্যদের কিভাবে ধ্বংস করেছেন। এ কাহিনীর শিক্ষাগুলো জানার মাধ্যমে যে কোনো লোকের পক্ষে আল্লাহর সন্তুষ্টি ও শাস্তি কোথায় রয়েছে তা জানা সম্ভব হবে। এ প্রবন্ধে সেসব শিক্ষা থেকে কিছু কিছু শিক্ষা তুলে ধরা হয়েছে।
এ প্রবন্ধে রমাদান মাসে আমাদের করনীয় কাজ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। সাওম পালনে রয়েছে অপরিসীম সাওয়াব। কিন্তু সঠিকমত সাওম পালম না করলে আমরা সে সাওয়াব থেকে বঞ্চিত হই। তাই আসুন রমাদানকে কাজে লাগিয়ে দুনিয়া ও আখেরাতের মহাসাফল্য অর্জন করি।
পৃথিবীতে খেলাধুলাকে এখন আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়। মানুষের কল্যাণের জন্য ইসলাম কিছু শর্ত সাপেক্ষে খেলাধুলাকে অনুমোদন করে। বরং কিছু খেলাধুলাকে উৎসাহিক ও ছাওয়াবের কাজ হিসেবে গণ্য করে। এ দীর্ঘ নিবন্ধে খেলাধুলা সংক্রান্ত মূলনীতিগুলো কুরআন ও হাদীসের বিভিন্ন উদ্ধৃতির আলোকে সবিস্তারে আলোচনা করা হয়েছে।